শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মোদী সরকার উচ্ছেদ করল ৯১ বছরের নৃত্যশিল্পীকে!রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হল পদ্মশ্রী মানপত্র

মোদী সরকার উচ্ছেদ করল ৯১ বছরের নৃত্যশিল্পীকে!রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হল পদ্মশ্রী মানপত্র

মোদী সরকার উচ্ছেদ করল ৯১ বছরের নৃত্যশিল্পীকে!রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হল পদ্মশ্রী মানপত্র
মোদী সরকার উচ্ছেদ করল ৯১ বছরের নৃত্যশিল্পীকে!রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হল পদ্মশ্রী মানপত্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কেন্দ্রের যুক্তি, কেন্দ্রীয় সরকারের শিল্পী কোটায় সরকারি আবাসন লিজে পেয়েছিলেন মায়াধর-সহ কয়েক জন শিল্পী। সেই লিজের মেয়াদ ফুরিয়েছে।

ফুরিয়েছে লিজের মেয়াদ। তাই ওডিশি নৃত্যশিল্পী মায়াধর রাউতকে দিল্লির সরকারি আবাসন থেকে উচ্ছেদ করল নরেন্দ্র মোদী সরকার। অভিযোগ, ৯১ বছরের নৃত্যগুরুর ফ্ল্যাটে ঢুকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হয়েছে তাঁর যাবতীয় জিনিসপত্র! এমনকি, রাষ্ট্রপতির দেওয়া পদ্মশ্রী সম্মাননাও। দিল্লির রাজপথে পড়ে থাকা পদ্মশ্রী মানপত্রের ছবি ভাইরাল হয়েছে নেটমাধ্যমে।

ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক পদ্মশ্রীপ্রাপক মায়াধর এবং তাঁর পরিবার। অসুস্থ নৃত্যশিল্পীর কন্যা মধুমিতা বুধবার বলেন, ‘‘মোদী সরকারের আমলে শিল্পীদের যে কোনও সম্মান নেই, এই ঘটনাই তার প্রমাণ।’’ পাশাপাশি, ঘটনার পিছনে রাজনৈতিক অভিসন্ধি থাকতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। কারণ, রাজীব গাঁধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পদ্মশ্রী সম্মাননা এবং সরকারি আবাসন পেয়েছিলেন মায়াধর।

কেন্দ্রের যুক্তি, আশির দশকে কেন্দ্রীয় সরকারে শিল্পী কোটায় সরকারি আবাসন লিজে পেয়েছিলেন মায়াধর-সহ ২৮ শিল্পী। কিন্তু সেই লিজের মেয়াদ ফুরিয়েছিল ২০১৪ সালে। তার পরেও মায়াধর-সহ ৮ জন সরকারি আবাসন ছাড়েননি। ফলে উচ্ছেদের নোটিস জারি করা হয়েছিল।

সরকারের সেই নোটিস চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মায়াধরেরা। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এর পরে ২৫ এপ্রিলের মধ্যে তাঁদের ঘর ছাড়ার জন্য ফের নোটিস পাঠানো হয়। কিন্তু সেই চূড়ান্ত সময়সীমা পেরোতেই সাঙ্গ করা হল সরকারি উচ্ছেদ প্রক্রিয়া।

মতিহার বার্তা / এম টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply